ফেনী
শুক্রবার, ২৮শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, রাত ১১:০৩
, ২৭শে রমজান, ১৪৪৬ হিজরি
শিরোনাম:
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কিলোমিটার যানজট গৃহযুদ্ধের ষড়যন্ত্রের অভিযোগে শেখ হাসিনাসহ ৭৩ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা সমৃদ্ধ এশিয়া গড়তে সুস্পষ্ট রোডম্যাপ তৈরির আহ্বান ড. ইউনূসের ফেনীতে গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহীদ পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ বাংলাদেশকে করিডোর দিতে জাতিসংঘ মহাসচিবের আহবান বৃহত্তর নোয়াখালী সোসাইটি উত্তরা’র দোয়া ও ইফতার মাহফিল ইয়াং স্টার ক্লাবের দোয়া ও ইফতার মাহফিল ফরহাদ নগর ইউনিয়ন বিএনপির দোয়া ও ইফতার মাহফিল ফসলি জমির মাটিকাটা রোধে গভীর রাতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের অভিযান,এস্কেভেটর-ট্রাক জব্দ বালিগাঁওয়ে প্রতিপক্ষের বাধায় থমকে গেল ব্যবসায়ীর গৃহ নির্মাণ,হামলার অভিযোগ

ধূমপায়ীদের করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কেন বেশি

করোনাভাইরাস শ্বাসনালীর মাধ্যমে ফুসফুসে প্রবেশ করে। এই ভাইরাস সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় ফুসফুস। ফলে দেখা দেয় শ্বাসকষ্ট। যারা ধূমপান করেন তাদের করোনা হলে স্বাস্থ্য ঝুঁকি বেড়ে যায়। কারণ ধূমপানের ফলে ফুসফুস ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, করোনা ভাইরাস সংক্রমণ হলে অধূমপায়ীদের তুলনায় ধূমপায়ীর অবস্থা জটিল হতে পারে প্রায় ১৪ গুণ।

এ বিষয়ে জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডা. আরেফিন খান বলেন, ধূমপায়ীদের করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অন্যদের চেয়ে বেশি। কারণ ধূমপান করার ফলে যেমন তাদের ফুসফুসের কার্যক্ষমতা ও রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। তেমনি শ্বাসের মাধ্যমে যে কোনো জীবাণু সহজে শ্বাসনালীতে প্রবেশ করতে পারে।

তিনি বলেন, একজন ধূমপায়ী যখন দোকান থেকে সিগারেট কিনে খান; তখন তিনি কোনো স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না। কিনে খাওয়া সিগারেটের মাধ্যমে করোনা ছাড়াতে পারে।

এই বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ বলেন, যারা ধূমপান করেন তাদের শ্বাসে খুব সহজে যে কোনো ধরনের ভাইরাস প্রবেশ করতে পারে। আর ফুসফুসের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে সহজেই যে কোনো ভাইরাস ও রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।

কী করবেন?

শুধু যে করোনার কারণে ধূমপান ছাড়বেন বিষয়টি এমন নয়। সুস্থ থাকতে অবশ্যই ধূমপান ছাড়তে হবে। আর করোনার এই সময়ে যেহেতু আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি তাই ধূমপান ছাড়া জরুরি।
আর ধূমপান ছাড়লে তাৎক্ষণিক আপনর অস্বাভাবিক রক্তচাপ স্বাভাবিক হয়ে যাবে ও সতেজ হয়ে উঠবে আপনার হৃদযন্ত্র।

এছাড়া কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই কমে যাবে রক্তে জমা কার্বন মনোক্সাইডের পরিমাণ। আর মাত্র কয়েক দিনের ভেতরেই ফুসফুসের কার্যকারিতাও বাড়তে শুরু করবে।

ট্যাগ :

আরও পড়ুন


Logo
error: Content is protected !!