ফেনী
বুধবার, ১২ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, দুপুর ২:২১
, ১২ই শাবান, ১৪৪৬ হিজরি
শিরোনাম:
সংস্কার ধোঁয়া তুলে ষড়যন্ত্র করা হলে দেশের সমস্যা বাড়তে থাকবে সোনাগাজীতে ক্রসফায়ারে নিহত যুবদল নেতার পরিবারকে বাড়ি উপহার দিলেন তারেক রহমান চাঁদাবাজি করলে শহীদদের রক্তের অসম্মান হবে সংসদের উচ্চকক্ষে সখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব হলে ক্ষমতার ভারসাম্য নিশ্চিত হবে না ইসলামি আন্দোলন ফেনীর কমিটি গঠন,সভাপতি এনাম- সেক্রেটারি একরাম ১৪ ফেব্রুয়ারি পবিত্র শবে বরাত সামাজিক পরিবেশ ও মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা ফেনীর কমিটি ঘোষণা রাজাপুরে হিলফুল নূর ফাউন্ডেশনের শীতবস্ত্র উপহার ফেনীতে বর্নাঢ্য আয়োজনে ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত  ফেনী বড় মসজিদের এলইডি স্ক্রিনে ভেসে উঠলো আ.লীগ আবার ফিরবে,জয়বাংলা

ফেনীতে আশ্রিত ১৩ রোহিঙ্গাকে কক্সবাজারের কুতুপালংয়ে স্থানান্তর করেছে প্রশাসন

 

বিশেষ প্রতিনিধি-মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নির্যাতনে প্রাণ বাঁচাতে ফেনীর সোনাগাজীতে আত্মীয়ের বাড়িতে আশ্রয় নেওয়া সাত শিশুসহ ১৩ রোহিঙ্গাকে কক্সবাজারের কুতুপালংয়ে শরণার্থী ক্যাম্পে পাঠানো হয়েছে। ফেনী জেলা প্রশাসন ব্যাপক নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে বুধবার বিকালে মাইক্রোবাসে করে তাদের পাঠিয়ে দেয়।

ফেনী জেলা প্রশাসক মনোজ কুমার রায় এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী জেলা প্রশাসন বুধবার বিকালে আশ্রিত রোহিঙ্গা পরিবারকে সোনাগাজী থেকে কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার কুতুপালংয়ে পাঠানো হয়। তাদের জন্য কুতুপালংয়ে দুই হাজার একর জমির ওপর নতুন অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র খুলেছে সরকার। সেখানে তাদের রাখা হবে। রোহিঙ্গা পরিবারটিকে সেখানে বায়োমেট্রিক নিবন্ধনের মাধ্যমে পরিচয়পত্রও দেবে সরকার।’

সূত্র জানায়, ২৫ আগস্ট রাখাইন রাজ্য থেকে পায়ে হেঁটে চলতি মাসের ৯ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সীমান্তে আসে সাত শিশুসহ ১৩ সদস্যের এক রোহিঙ্গা পরিবার। ৯ সেপ্টেম্বর রাতে ফেনীর সোনাগাজী উপজেলার চর দরবেশ ইউনিয়নের চর সাহাভিকারী গ্রামে (১ নং ওয়ার্ড) মাতাব্বর বাড়িতে এসে তারা আশ্রয় নেন। ওই বাড়ির সিরাজুল রোহিঙ্গা পরিবারটির অভিভাবক মোহাম্মদ জাফর আহম্মদের ভায়রা। সিরাজ সাত বছর আগে রাখাইন রাজ্যে গিয়ে বিয়ে করেন। জাফর আহম্মদের দুই মেয়েকে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা করে মিয়ানমার সেনাবাহিনী। আরেক মেয়ের কোনও খোঁজ পাননি জাফর। বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়ায় ও প্রাণের ভয়ে রাখাইন রাজ্য থেকে বাংলাদেশে চলে আসে পরিবারটি।

ট্যাগ :

আরও পড়ুন


Logo