ফেনীর সবচেয়ে বড় জামাত শহরের মিজান রোডস্থ আলিয়া মাদ্রাসা ময়দানে সকাল ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। ফেনীর বিশিষ্টজন, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিরা এ ঈদগাহে জামাতে অংশ নেবেন। এছাড়া ঈদগাহগুলোয় বৃষ্টির কথা বিবেচনা করে প্লাস্টিকের ত্রিপলের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
ফেনী পৌরসভার মেয়র হাজী আলাউদ্দিন বলেন, বর্ষা মৌসুমের কথা মাথায় রেখেই এবার বাড়তি ব্যয় করে ঈদগাহের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে।
গুরুত্বপূর্ণ ঈদগাহগুলোর মধ্যে ইসলামপুর রোডের তাকিয়া মসজিদে সকাল সাড়ে ৭টায়, একাডেমির নুরিয়া মসজিদে সকাল ৮টায়, এসএসকে রোডের জহিরিয়া মসজিদে সকাল পৌনে ৮টায়, ওয়াপদা মসজিদে সকাল সাড়ে ৭টায়, মহিপাল সার্কিট হাউজ মসজিদে সকাল ৮টায়, মহিপাল চৌধুরী বাড়ি মসজিদে সকাল ৮টায়, লালপোল জামে মসজিদে সকাল ৮টায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া দাগনভূঞা উপজেলা কেন্দ্রীয় ঈদগাহে সকাল ৮টায় জামাতের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। একইভাবে সোনাগাজী ও পরশুরাম উপজেলার কেন্দ্রীয় ঈদগাহে সকাল ৮টায় জামাত অনুষ্ঠিত হবে। ছাগলনাইয়া কেন্দ্রীয় ঈদগাহে সকাল সাড়ে ৭টায় প্রথম ও ৯টায় দ্বিতীয় জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া ফুলগাজী উপজেলায় কেন্দ্রীয় ঈদগাহে সাড়ে ৯টায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠানের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।
পুলিশ সুপার এসএম জাহাঙ্গীর আলম সরকার জানান, নিরাপদে ও শান্তিপূর্ণভাবে ঈদ জামাত আয়োজন এবং অনুকূল পরিবেশে ধর্মীয় রীতি পালনের লক্ষ্যে সার্বিক প্রস্তুতি নিয়েছে পুলিশ প্রশাসন। বাড়তি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে টহল পুলিশ, পোশাকধারী পুলিশ ও সাদা পোশাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কাজ করবেন।
জেলা প্রশাসক মনোজ কুমার রায় জানান, ঈদুল আজহা নির্বিঘ্নে উদযাপনের লক্ষ্যে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে