ফেনী
শুক্রবার, ২৮শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, রাত ৯:৫৯
, ২৭শে রমজান, ১৪৪৬ হিজরি
শিরোনাম:
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কিলোমিটার যানজট গৃহযুদ্ধের ষড়যন্ত্রের অভিযোগে শেখ হাসিনাসহ ৭৩ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা সমৃদ্ধ এশিয়া গড়তে সুস্পষ্ট রোডম্যাপ তৈরির আহ্বান ড. ইউনূসের ফেনীতে গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহীদ পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ বাংলাদেশকে করিডোর দিতে জাতিসংঘ মহাসচিবের আহবান বৃহত্তর নোয়াখালী সোসাইটি উত্তরা’র দোয়া ও ইফতার মাহফিল ইয়াং স্টার ক্লাবের দোয়া ও ইফতার মাহফিল ফরহাদ নগর ইউনিয়ন বিএনপির দোয়া ও ইফতার মাহফিল ফসলি জমির মাটিকাটা রোধে গভীর রাতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের অভিযান,এস্কেভেটর-ট্রাক জব্দ বালিগাঁওয়ে প্রতিপক্ষের বাধায় থমকে গেল ব্যবসায়ীর গৃহ নির্মাণ,হামলার অভিযোগ

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন,চলতি সপ্তাহে বাংলাদেশের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক হবে

 
আন্তর্জাতিক ডেস্ক-মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সু চি বলেছেন, গত তিন মাসে পালিয়ে যাওয়া রোহিঙ্গা মুসলমানদের ‘নিরাপদ ও স্বেচ্ছা প্রত্যাবাসন’ নিশ্চিত করতে চলতি সপ্তাহেই বাংলাদেশের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করার আশা করছেন তিনি।

মঙ্গলবার রাজধানী নেপিদোতে এশিয়া ও ইউরোপের দেশগুলোর জোট-আসেমের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকের শেষ দিন সু চি সাংবাদিকদের এ কথা জানান।

গত আগস্টের শেষের দিকে রাখাইন রাজ্যে বিদ্রোহবিরোধী অভিযান শুরুর জেরে বৌদ্ধ সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশটি থেকে ছয় লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।

অভিযানের সময় রাখাইনে মিয়ানমার সেনারা রোহিঙ্গাদের ওপর নৃশংস হত্যা ও গণধর্ষণসহ নিপীড়ন চালায় বলে অভিযোগ করছে বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন।

রাখাইনে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ব্যাপারে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সু চি বলেন, সেখানে এমন কিছু হয়েছে কি হয়নি তা আমরা বলতে পারব না। সরকারের দায়িত্বের অংশ হিসেবে আমাদের এটি নিশ্চিত করতে হবে যেন এমনটি না ঘটে।

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফিরিয়ে নেয়ার ব্যাপারে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বুধ ও বৃহস্পতিবার আলোচনা হবে। রোহিঙ্গাদের ফেরানোর প্রক্রিয়া কী হবে তা নিয়ে গত মাস থেকেই দুই দেশের কর্মকর্তারা আলোচনা শুরু করেছেন।

সুচি বলেন, আমরা আশা করছি শিগগিরই একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হবে। এর মাধ্যমে যারা সীমান্ত পাড়ি দিয়েছে, তাদের নিরাপদ ও স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসনের কাজ শুরু হবে।

তবে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেয়ার সময় ‘রোহিঙ্গা’ শব্দটি উল্লেখ করেননি শান্তিতে নোবেলজয়ী সু চি। মিয়ানমার সংখ্যালঘু মুসলিম জনগোষ্ঠীটির জাতীয়তার এ নামকে স্বীকৃতি দেয়নি এবং তাদের দেশটির জাতিগত গোষ্ঠীগুলোর সরকারি তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি

ট্যাগ :

আরও পড়ুন


Logo
error: Content is protected !!