আমরা জেনেছি যে, অধ্যক্ষ সিরাজ উদদৌলার হিস্টোরী অনেক আগ থেকেই ছিলো। যা গভর্নিং বডি সহ সবাই জানতো। ওই সময় সঠিকভাবে ব্যবস্থা নিলে পুনরায় ঘটনার সৃষ্টি হতো না বলে মন্তব্য করেছেন পুলিশের ডিআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড-প্লানিং) এসএম রুহুল আমিন। এ সময় তিনি আরো বলেন, এটি (তদন্ত) একটি বড় কাজ। যা সংক্ষিপ্ত সময়ে সম্পন্ন করা সম্ভব নয়। গতকাল বুধবার এসেই তদন্ত শুরু করেছেন। মূল ঘটনা হলো, ২৭ মার্চ শ্লীলতাহানি ও ৬ এপ্রিল হত্যার ঘটনায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সাথে আলাপ করেছি। এখনো সংশ্লিষ্ট পুলিশ অফিসারদের সাথে কথা বলা বাকি আছে। যা শেষ করে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়া হবে।
তিনি বৃহস্পতিবার বিকালে সোনাগাজী ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসায় রাফিকে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় পুলিশের অবহেলার বিষয়ে তদন্তে এসে সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন।
এর আগে গতকাল ডিআইজি রুহুল আমিনের নেতৃত্বে একজন পুলিশ সুপার, দুজন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও একজন পরিদর্শকের একটি তদন্ত দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। পরে তারা রাফির বাড়িতে গিয়ে রাফির পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেও কথা বলে। সেখান থেকে কবরস্থানে গিয়ে রাফির কবর জিয়ারত করে তদন্ত দল।