নুসরাতের পরিবারের আহাজারিতে আকাশ বাতাস ভারী হয়ে যায়। নুসরাতের লাশ ঢাকা থেকে বাড়ীতে নিয়ে এলে ভাই মাহমুদুল হাসান নোমানের আহাজারি, ‘ও বোইনরে তুই আরে রেখে চলি গেলি’। একমাত্র বোনকে হারিয়ে নোমানের ন্যায় পরিবারের অন্যান্য সদস্যরাও বাকরুদ্ধ হয়ে যান। এ সময় উপস্থিত লোকজন চোখের পানি ধরে রাখতে পারেননি। বৃহস্পতিবার সকালে ময়নাতদন্তের জন্য তার মরদেহ ঢামেক হাসপাতালের মর্গে নেওয়া হয়। ময়নাতদন্ত শেষে দুপুর ১১ টার দিকে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
একইদিন আসরের নামাজের পর সোনাগাজী সাবের পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জানাযার নামাজ শেষে পৌরসভার উত্তর চরচান্দিয়া গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে দাদির কবরের পাশেই তাকে দাফন করা হয়। এসময় বিপুল সংখ্যক পুলিশ ছাড়াও গ্রামবাসী উপস্থিত ছিলেন।



