নাজিম সরকার– বরাবরের ন্যায় ডুয়েট রোবটিক্স ক্লাব প্রতিদ্বন্দ্বীতার শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে।এতে করে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মাঝে আনন্দ বিরাজ করছে।
সুত্র জানায়,২০১৪ সালে রুপায়ন হালদার ও পলাশ মন্ডলের নেতৃত্বে ডুয়েট রোবটিক্স ক্লাবের যাত্রা শুরু হয়।যা বর্তমানে দেশের সবচেয়ে সফল রোবটিক্স ক্লাব হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছে। ২০১৫ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত দেশের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে অসংখ্য রোবটিক্স প্রতিযোগিতায় এতে অংশ নিয়ে ডুয়েট রোবটিক্স ক্লাব বরাবরই শীর্ষস্থান লাভ করে।
ডুয়েট রোবটিক্স ক্লাবের ডুয়েট টাইম আউট, ডুয়েট রোবো এক্সপ্রেস, ডুয়েট নিউট্রিনো এবং ডুয়েট রোবো জিব্যাক টিম একের পর এক প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে দেশের শতাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজারো ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে নিজেদের অপ্রতিদ্বন্দ্বী করে তুলেছে।
দেশের সীমানা পেরিয়ে ২০১৪ সালে উপমহাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ ভারতের আইআইটি (মুম্বাই) কর্তৃক আয়োজিত ইন্টারন্যাশনাল রোবটিক্স চ্যালেঞ্জে অংশ নিয়ে ৪র্থ স্থান করেছিল ডুয়েট রোবটিক্স টিম।২০১৬ সালে আমেরিকায় অনুষ্ঠিত মঙ্গল অভিযানের রোবট প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের পক্ষ থেকে প্রতিনিধিত্ব করেছিল ডুয়েট। ডুয়েট রোবটিক্স ক্লাবের হাত ধরে ২০১৭ সালে আকাশে উড়ে রানওয়ে-৭১ নির্মিত ড্রোন।
দেশের সীমানা পেরিয়ে ২০১৪ সালে উপমহাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ ভারতের আইআইটি (মুম্বাই) কর্তৃক আয়োজিত ইন্টারন্যাশনাল রোবটিক্স চ্যালেঞ্জে অংশ নিয়ে ৪র্থ স্থান করেছিল ডুয়েট রোবটিক্স টিম।২০১৬ সালে আমেরিকায় অনুষ্ঠিত মঙ্গল অভিযানের রোবট প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের পক্ষ থেকে প্রতিনিধিত্ব করেছিল ডুয়েট। ডুয়েট রোবটিক্স ক্লাবের হাত ধরে ২০১৭ সালে আকাশে উড়ে রানওয়ে-৭১ নির্মিত ড্রোন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যস্ত সিডিউলের মাঝেও রুপায়ন হালদার, রাসেল রানা, দানিয়াল ইসলামসহ স্বপ্নবাজ তরুনদের পরিশ্রম এবং মেধার কারনে সারাদেশে রোবটিক্স মানেই এখন ডুয়েট। রাষ্ট্রীয় এবং জাতীয় পর্যায়ের কোন প্রকল্পের সাহায্য পেলে বাংলাদেশের শিল্পক্ষেত্রে আমুল পরিবর্তন আনতে সক্ষম হবে ডুয়েট রোবটিক্স ক্লাব।
এ বিষয়ে ডুয়েট রোবটিক্স ক্লাবের সাধারন সম্পাদক দানিয়াল ইসলাম বলেন, অর্থায়ন এবং অনুদানের অভাবে রোবট নিয়ে কাজ করা কষ্টসাধ্য। সরকারী অনুদান পেলে রোবটিক্সে আরো সুনাম বয়ে আনা সম্ভব হবে।
ডুয়েট রোবটিক্স ক্লাবের ভবিষ্যত পরিকল্পনা সম্পর্কে ক্লাবের সভাপতি রাসেল রানা বলেন, আমরা এডভান্সড রোবটিক্স নিয়ে কাজ করে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দেশের জন্য সুনাম বয়ে আনতে চাই এবং সুযোগ পেলে দেশের শিল্পক্ষেত্রে অটোমেশান বিপ্লব ঘটাতে চাই।নির্ভয়ে কাজ শুরু করার জন্য তরুণদের প্রতি তিনি আহবান জানান।